কুড়িগ্রাম থেকে-
কুড়িগ্রাম বিচারাধীন জমির বিরোধ ও পুলিশের ভুমিকা নিয় পাল্টাপাল্টি সংবাদ সম্মলন করা হয়ছ। সামবার দুপুর একটায় কুড়িগ্রাম প্রসক্লাবে সয়দ শামসুল হক মিলনায়তনে সংবাদ সম্মলন করেন নাগশ্বরী পৌরসভার পশ্চিম সাপখাওয়া গ্রামের আব্দুম সাত্তারের পূত্র ইলিয়াছ হাসন। এসময় তার ভাইসহ প্রতিবেশীরা সঙ্গে ছিলেন।
এর আগে রোববার (৩০ আগস্ট) নাগশ্বরী থানার অফিসার ইনচার্জ রওশন কবির, এসআই তাজেদুর রহমান ফারুকী ও মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাহমুদুল হাসানসহ বিবাদি আব্দুস সাত্তার ও সঙ্গীয় সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে ভয়ভীতি প্রদর্শন, মিথ্যা জবানবন্দিতে স্বাক্ষর গ্রহন, হয়রাণি, হত্যাচষ্টা ও ক্রস ফায়ারের হুমকীর ফলে জীবনের নিরাপত্তার দাবিতে কুড়িগ্রাম প্রসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেন। এছাড়াও পিবিআই বা অন্য কান সংস্থা দিয়ে বিরাধপূর্ণ জমির মালিকানা নিয় নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি জানানোর একদিন পরই ৩১ (আগস্ট) পাল্টাপাল্টি এই সংবাদ সম্মেলনে আহবান করা হল।
সংবাদ সম্মলন আব্দুস সাত্তারর পূত্র ইলিয়াছ হাসন লিখিত বক্তব্য পাঠ করে শুনান। তিনি স্বীকার করূন বিরাধপূর্ণ ৪০ শতক জমিটি বিচারাধীন রয়েছে। এখান পুলিশ নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করছে। আব্দুর রহমান একজন ভূমিদস্যু, ঠগ, প্রতারক ও জাল দলিলকারি। তারা পুলিশের বিরুদ্ধে বিভিন্ন দপ্তরে য অভিযোগ দিয়ছিল উক্ত অভিযাগ প্রত্যাহারর আবেদন জানিয়ছন। এই কথার স্বপক্ষে কোন কাগজাদি বা তথ্যপ্রমাণ দাখিল করত পারেন নি তিনি। সংবাদ সম্মেলনে আগের দিন পুলিশি হয়রাণির জন্য সংবাদ সম্মলন করা হলও ইলিয়াছ হোসেন আজকে নাগশ্বরী থানায় কর্মরত এসআই তাজদুর রহমান ফারুকীর সাথে কথা বলে এই সংবাদ সম্মেলনের আহবান করেন বলে স্বীকার করেন।
এ ব্যাপার এসআই ফারুকী জানান তিনি অসুস্থ। সংবাদ সম্মেলন নিয়ে কারো সাথে তার কথা হয়নি। এটি তাদের নিজস্ব ব্যাপার।
বিষয়টি নিয়ে নাগেশ্বরী থানার অফিসার ইনচার্জ রওশন কবির জানান, পুলিশের বিরুদ্ধ সমস্ত অভিযাগ বানায়াট। আব্দুর রহমানের কাছ থেকে কোন মুচলেকায় স্বাক্ষর নেয়া হয়নি।
সংবাদ সম্মেলনে কুড়িগ্রাম প্রসক্লাবের সভাপতি অ্যাডভাকট আহসান হাবীব নীলু ও সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান বিপ্লবসহ জেলায় কর্মরত প্রিন্ট ও ইলকট্রনিক মিডিয়ার সংবাদকর্মীগণ উপস্থিত ছিলন।